1. info@www.somoyer-poth.com : সময়ের পথ :
সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫, ০৩:০৬ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
জরুরী সাংবাদিক নিয়োগ চলছে আপনার কাছে একটি দুর্দান্ত সুযোগ! "সময়ের পথ" সংবাদপত্রে জরুরী ভিত্তিতে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।
শিরোনাম :
খুলশীতে মুখে স্কচটেপ প্যাঁচানো ও হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার পুলিশের অভিযানে অস্ত্রধারী দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ কট ৩ :সিএমপি লামায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালনে ছাত্রলীগে দুই-নেতা গ্রেপ্তার কুষ্টিয়ায় উৎসাহ সংগঠনের উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আরাফাত রহমান কোকো ক্রীড়া পরিষদ গঠন করার লক্ষ্যে একমত মতবিনিময় সভা নওগাঁর মহাদেবপুরে বিদ্যালয়ের দাতা সদস্য দাবী করায় সংঘর্ষে আহত ৪, এলাকাবাসীর মানববন্ধন লামায় বৈমম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সংবাদ সম্মেলন খাজা দরবেশ মাওলা (রহ.) এর গবেষণামূলক জীবনীগ্রন্থ “মাওয়াকিয়ুন নুজুম (নক্ষত্ররাজির অস্তাচল)” প্রকাশনায় সংবর্ধনা, শুকরিয়া ও দোয়া মাহফিল চট্টগ্রামে আইকনিক এক্সপ্রেস প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত চাঁদাবাজ ও দখলদারমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই: ডা.শফিকুর রহমান

লামায় ফসল জমিতে আমন আবাদে কৃষকের ঘুরে হাজারও দাঁড়ানোর স্বপ্ন

  • প্রকাশিত: রবিবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৪
  • ২৮ বার পড়া হয়েছে

 

মো. ইসমাইলুল করিম নিজস্ব প্রতিবেদক:
প্রতি বছর বর্ষা মৌসুমে পার্বত্য জেলার বান্দরবানের লামায় উপজেলা সহ ফাইতং ইউনিয়নে শত শত মানুষের ফসলি জমি’তে জেগে ওঠা বর্ষা মৌসুমের আগে বাদাম, ভুট্টা, সবজি, মরিচ, রসুন, পেঁয়াজ, সরিষা, গমসহ বিভিন্ন ধরনের ফসল উৎপাদন করেন চাষিরা। বছরে তিন-চারবার আকস্মিক বন্যা হলেও সর্বোচ্চ ২৪ ঘণ্টার বেশি পানিপ্রবাহ থাকে না। ছোট-বড় নদীভাঙন ছাড়া ফসলের তেমন কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয় না। বরং বন্যায় সম্পূরক সেচ ছাড়াই এলাকায় ফসল আবাদ করছেন চাষিরা। রবিবার (১৩ অক্টোবর) বিকালবেলা সরেজমিনে দেখা গেছে, লামা উপজেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মাতামুহুরি নদীতে জেগে ওঠা চরে আমন ধান চাষ করেছে কৃষকরা। এসব চরে অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছর ফলনও ভালো হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানান চাষিরা। ফাইতং ইউনিয়নের খেদারবান গ্রামের কৃষক আনোয়ার হোসেন বলেন, লামা বিভিন্ন নদীতে জমি বিলীন হয়ে গিয়েছিল। এখন লামা বুকে যে চরগুলো জেগে উঠেছে, সেখানে অনেকের জমিও রয়েছে। এসব জমিতে ভুট্টার পাশাপাশি কিছু সবজিও উৎপাদন হতো। কয়েক বছর থেকে ভালো জমির মতোই আমন চাষ হচ্ছে লামায় চরে। উপজেলা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে অসংখ্য মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটবে। লামা নদীর পাশে এক-কৃষক বলেন, মাতামুহুরি পাশে আমাদের ঘরবাড়ি ও ফসলি জমি নদী কেড়ে নিয়েছে। বাবা-মায়ের কাছে শুনেছি, ভাঙনের কারণে অনেক বার বাড়ি সরাতে হয়েছে। চরটি মূল ভূখণ্ডের মতোই। কিন্তু ভয়, নদী ভাঙনে আবার সবকিছু তছনছ হয়ে যায়। এবার দুই একর জমিতে আমন ধান রোপণ করেছি। ভালো ফলনের আশা করছি। স্থানীয় কয়েক জন কৃষক বলেন, উপজেলা ফসলে জমিতে প্রতি বছর বর্ষায় তিন-চারবার আচমকা বন্যা হলেও সর্বোচ্চ ২৪ ঘণ্টা পানিপ্রবাহ থাকে না। এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ সূত্রে জানান, নদী অনেক চর এখন টেকসই। ফলে এগুলোয় এবার সম্পূরক সেচের প্রয়োজন নেই। এখানে আমন ধানের ভালো ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে। এখন অবশিষ্ট জমিতে আমন ধান ফসলের জন্য বেড তৈরির প্রস্তুতি চলছে। চরের মানুষের মধ্যে এখন আর অভাব নেই। কেননা চরের জমে থাকা পলি মাটির আবাদি জমিগুলোতে ভালো ফসল উৎপাদন হচ্ছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০৩১  
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট